প্রিয়তি পোড়ো বাড়ীটার দিকে তাকাও একটিবার,
কত
বিবর্ন দেখ।
সময় যার জানালায় এঁকেছে গৃহস্থালির ঘুন,
যার করিডোর বুনো শালিকের সাথে খেলা করে,
যে
দেয়াল অামাদের সকল বৃস্টি শুষে নেয় তৃষ্ণার্ত মরুর মত,
চলো
পিছনে ফেলে যাই,
পাশাপাশি হাঁটি কোন অচিন্ত পথে ,
যেখানে
শুক্লা তিথির অালো এসে পড়ে অাড়াঅাড়ি।
পোড়ো বাড়ীটার খিলান থেকে ধুসর রং ওড়ে ,
রুপালী জোঁৎস্নার সাথে।
করিডোর পার হয়ে চলো বেরিয়ে পড়ি এখনি,
ঘর হীন, দ্যোতনা
হীন অামাদের পৈত্রিক পাহাড়ে।
অাকাশের
নীল দিয়ে সাজাবো তোমার পাহাড়ী বুক।
তোমার
নদীকে কে ফুসলিয়ে বানাবো
সমুদ্র রোজ দুপুরে।
অামি ভিজব তোমার ঝরনায়,
অামি
পুড়বো তোমার রোদে, শীতে গ্রীষ্মে বসন্তে ।
সময়ে অসময়ে প্রতি রাতে।
মৃতপ্রায়
ছাই রঙা স্বপ্ন গুলো,
অাঠার মত কস্ট গুলো,
চলো তুলে ফেলি জলজ অাচড়ে,
খুঁজে
খুঁজে পায়ে বেঁধা কাঁটার মত।
প্রিয়তি তুমি ওদের বলো উড়ে যেতে,
অামাদের
রাত ভোর সুখের সীমাহীন অাকাশে।
No comments:
Post a Comment