শৈশব ফেলে পালিয়ে অাসা এক কিশোর,
একদিন
শাস্ত্রীয় সংগীতের মত জীবন বেছে
নিলো ,
স্বপ্নের বুকে কেবলি পতনের ভাঁজ।
যৌবন তার পায়ে একদিন বেড়ি পরালো,
গৃহস্থালীর উঠোন বাড়ীতে সে নিজেকে
হারালো,
বেছে নিলো শান্তির
সুশীতল পাঁটি,
বেছে নিলো তৃষ্ণার জল,
বলে বসল এই কৃষ্ণ সরোবর
অামার,
অকস্মাৎ সে ধ্বনি পৌছলো দিগ্বিদিক,
বাস্তবতার সারগাম, অার ভালোবাসার সিম্ফনির মাঝখানে
তাকে বসানো হোলো,
নেয়া
হোলো রিমান্ডে,
তাকে এন্টারোগেট করা হোলো,
তার স্বপ্ন গুলো কে একে একে
খুলে নেয়া হোলো,
তারপর সমস্থ অনুভুতির পর্দা উড়িয়ে দেয়া হোলো অট্টহাসিতে,
সে
তখন নগ্ন অনুভুতি হীন।
তার
যৌবনের সমস্থ অলংকার কে কুৎসিত রং
এ ঢেকে দেয়া হোলো,
অবৈধতার
তারে তার জীবন কে ঝুলিয়ে রাখা
হোলো,
সম:স্বরে ঘোষনা
এলো অন্তিম লগ্ন দেয়া হবে উপহার,
সেই
প্রথম শাস্তির নতুন নাম করন হোলো পৃথিবীতে,
উপহার।মৃত্যু হোলো উপহার।
জীবনের শেষ রেখা,
শেষ হবে প্রানের চিন্হ যেখানে,
প্রশ্ন করা হোলো তোমার কি ইচ্ছে?
তোমার
কি চাই এই অন্তিমে ?
লির্লপ্ত সে
চারটি
অক্ষরে লিখে দিলো শব্দের অমোঘ মহা কাব্য।
পথে প্রান্তরে এখোনো বাজে, -ভালবাসা।
শুধু ভালবাসা চাই।
তারপর ধুঁকে ধুঁকে নুয়ে গেল শির,
দেয়াল থেকে ফিরে এলো শব্দের ঝন ঝন।
এলো ধ্বনিত বিধান -অসম্ভব।
ভালোবাসা কেবলি ভ্রম,
একটি দ্বিমাত্রিক শব্দমাত্র,
No comments:
Post a Comment